চাঁদে জমি কেনার দাবি ঢাবি শিক্ষার্থী ও তার বন্ধুর

নিউজ ডেস্ক
দক্ষিণ বাংলা বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
চাঁদে জমি কেনার দাবি করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী শাকিল হোসেন ও তার বন্ধু সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র শাহিন আলম। তাদের দাবি, চাঁদের জমি বিক্রি করা মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’ থেকে এক একর জমি কিনেছেন তারা। মাত্র ৫৫ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫ হাজার) দিয়ে জমি কেনার দাবি করেছেন তারা। ADVERTISEMENT dhakapost বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সেই জমির দলিলও হাতে পেয়েছেন এ দুই যুবক। দলিলের পাশাপাশি চাঁদে নাগরিকত্বও পেয়েছেন বলে জানান এ দুই তরুণ। চাঁদের জমির দলিলের প্রথম পাতাতেই দেওয়া আছে একটি সার্টিফিকেট, যাতে লেখা- চাঁদের সি অফ ক্লাউড নামের অংশে একখণ্ড জমির মালিক হিসেবে আন্তর্জাতিক লুনার ল্যান্ড রেজিস্ট্রির নথিভুক্ত হয়েছেন শাহিন আলম ও শাকিল হোসেন। এর পরের দুই পাতায় জমি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এবং চাঁদের মানচিত্রে সেই কথিত জমির ছবি দেওয়া আছে। আরেকটি পাতায়, শাহিন ও শাকিলকে চাঁদের নাগরিকত্বের ‘স্বীকৃতিও’ দেওয়া হয়েছে। কল্পিত সেই রাষ্ট্রের নাম ‘লুনার রিপাবলিক’। এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহিন আলম বলেন, চাঁদে আমাদের জমি থাকবে, এমন শখ থেকেই খোঁজখবর নিতে শুরু করি। এক পর্যায়ে জানতে পারলাম লুনার অ্যাম্বেসি নামে একটি ওয়েবসাইট আছে, যেখানে চাঁদ-মঙ্গলগ্রহের জমি বিক্রি হয়। দেখলাম চাঁদে জমির দাম একদম কম, একর প্রতি ২৪ দশমিক ৯৯ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৪৯৯ ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ২ হাজার ১২৫ টাকা থেকে ৪২ হাজার ৪৩৭ টাকা। ADVERTISEMENT dhakapost শাহীন আরও জানান, কোন ধরনের জমি কিনব, তার ওপর ওঠানামা করে দাম। এরপর আমরা ৫৫ ডলারে (সাম্প্রতিক বিনিময় মূল্য হিসেবে প্রায় ৪ হাজার ৭০০ টাকা) চাঁদে এক একর জমির অর্ডার দিলাম। এক সপ্তাহ আগে অর্ডার দিয়েছি। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা পরিচিত একজনের কার্ডের মাধ্যমে পে করেছি। আজ (বুধবার) আমাদের কাছে মেইল আসে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে। তারা চাঁদে আমাদের কেনা জমির দলিল পাঠিয়েছে। চাঁদের গায়ে জমি চিহ্নিত করে ছবিও দিয়েছে। ঢাবি শিক্ষার্থী শেখ শাকিল হোসেন বলেন, কল্পরাজ্যের চাঁদের দেশে এক টুকরো জমি কিনতে পেরে আমরা দারুণ উচ্ছ্বসিত। সাবেক তিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, এমনকি প্রতিবেশী দেশ ভারতের অনেক বলিউড তারকাও চাঁদে জমি কিনেছে। সেই তালিকায় প্রথম বাংলাদেশের নাম উঠল। আমরাই প্রথম বাংলাদেশি যারা চাঁদে জমি কিনেছি। dhakapost চাঁদে জমি কেনার জন্য মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’-ই হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় কোম্পানি। যার বাংলা অর্থ ‘চন্দ্র দূতাবাস’। তাদের তথ্যানুযায়ী, চাঁদে জমির দাম একর প্রতি ২৪.৯৯ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৪৯৯ মার্কিন ডলার৷ বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২১২৫ টাকা থেকে ৪২৪৩৭ টাকা। জানা গেছে, জমি কেনার পর ক্রেতাকে একটি বিক্রয় চুক্তি, কেনা জমির একটি স্যাটেলাইট ছবি এবং জমিটির ভৌগলিক অবস্থান, চাঁদে নাগরিত্বের সনদ ও মৌজা-পরচার মতো আইনি নথিও পাঠিয়ে থাকে কোম্পানিটি৷ এছাড়া, কেউ যদি আরও একটু ব্যয় করতে রাজি থাকেন, তাহলে তাদের জন্য চাঁদের সম্পূর্ণ মানচিত্র এবং অন্যান্য তথ্যও সরবরাহ করা হয়।

চাঁদে জমি কেনার দাবি করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী শাকিল হোসেন ও তার বন্ধু সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র শাহিন আলম। তাদের দাবি, চাঁদের জমি বিক্রি করা মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’ থেকে এক একর জমি কিনেছেন তারা। মাত্র ৫৫ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫ হাজার) দিয়ে জমি কেনার দাবি করেছেন তারা।

চাঁদে জমি কেনার দাবি ঢাবি শিক্ষার্থী ও তার বন্ধুর

বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সেই জমির দলিলও হাতে পেয়েছেন এ দুই যুবক। দলিলের পাশাপাশি চাঁদে নাগরিকত্বও পেয়েছেন বলে জানান এ দুই তরুণ।

চাঁদের জমির দলিলের প্রথম পাতাতেই দেওয়া আছে একটি সার্টিফিকেট, যাতে লেখা- চাঁদের সি অফ ক্লাউড নামের অংশে একখণ্ড জমির মালিক হিসেবে আন্তর্জাতিক লুনার ল্যান্ড রেজিস্ট্রির নথিভুক্ত হয়েছেন শাহিন আলম ও শাকিল হোসেন। এর পরের দুই পাতায় জমি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এবং চাঁদের মানচিত্রে সেই কথিত জমির ছবি দেওয়া আছে। আরেকটি পাতায়, শাহিন ও শাকিলকে চাঁদের নাগরিকত্বের ‘স্বীকৃতিও’ দেওয়া হয়েছে। কল্পিত সেই রাষ্ট্রের নাম ‘লুনার রিপাবলিক’।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহিন আলম বলেন, চাঁদে আমাদের জমি থাকবে, এমন শখ থেকেই খোঁজখবর নিতে শুরু করি। এক পর্যায়ে জানতে পারলাম লুনার অ্যাম্বেসি নামে একটি ওয়েবসাইট আছে, যেখানে চাঁদ-মঙ্গলগ্রহের জমি বিক্রি হয়। দেখলাম চাঁদে জমির দাম একদম কম, একর প্রতি ২৪ দশমিক ৯৯ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৪৯৯ ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ২ হাজার ১২৫ টাকা থেকে ৪২ হাজার ৪৩৭ টাকা।

শাহীন আরও জানান, কোন ধরনের জমি কিনব, তার ওপর ওঠানামা করে দাম। এরপর আমরা ৫৫ ডলারে (সাম্প্রতিক বিনিময় মূল্য হিসেবে প্রায় ৪ হাজার ৭০০ টাকা) চাঁদে এক একর জমির অর্ডার দিলাম। এক সপ্তাহ আগে অর্ডার দিয়েছি। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা পরিচিত একজনের কার্ডের মাধ্যমে পে করেছি। আজ (বুধবার) আমাদের কাছে মেইল আসে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে। তারা চাঁদে আমাদের কেনা জমির দলিল পাঠিয়েছে। চাঁদের গায়ে জমি চিহ্নিত করে ছবিও দিয়েছে।

ঢাবি শিক্ষার্থী শেখ শাকিল হোসেন বলেন, কল্পরাজ্যের চাঁদের দেশে এক টুকরো জমি কিনতে পেরে আমরা দারুণ উচ্ছ্বসিত। সাবেক তিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, এমনকি প্রতিবেশী দেশ ভারতের অনেক বলিউড তারকাও চাঁদে জমি কিনেছে। সেই তালিকায় প্রথম বাংলাদেশের নাম উঠল। আমরাই প্রথম বাংলাদেশি যারা চাঁদে জমি কিনেছি।

চাঁদে জমি কেনার দাবি ঢাবি শিক্ষার্থী ও তার বন্ধুর

চাঁদে জমি কেনার জন্য মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’-ই হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় কোম্পানি। যার বাংলা অর্থ ‘চন্দ্র দূতাবাস’। তাদের তথ্যানুযায়ী, চাঁদে জমির দাম একর প্রতি ২৪.৯৯ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৪৯৯ মার্কিন ডলার৷ বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২১২৫ টাকা থেকে ৪২৪৩৭ টাকা।

জানা গেছে, জমি কেনার পর ক্রেতাকে একটি বিক্রয় চুক্তি, কেনা জমির একটি স্যাটেলাইট ছবি এবং জমিটির ভৌগলিক অবস্থান, চাঁদে নাগরিত্বের সনদ ও মৌজা-পরচার মতো আইনি নথিও পাঠিয়ে থাকে কোম্পানিটি৷ এছাড়া, কেউ যদি আরও একটু ব্যয় করতে রাজি থাকেন, তাহলে তাদের জন্য চাঁদের সম্পূর্ণ মানচিত্র এবং অন্যান্য তথ্যও সরবরাহ করা হয়।


আরো নিউজ
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD