/ অগ্নিঝরা মার্চ
এইদিন বঙ্গবন্ধু ঘোষিত অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্যায়ের কর্মসূচীর শেষদিন ছিল। বঙ্গবন্ধুর চারদফা শর্ত মেনে নেওয়ার দাবীতে এদিনও বিভিন্ন রাজনৈতিক,সামাজিক, পেশাজীবী সংগঠন সভাসমাবেশ ও মিছিল করে। এদিন ন্যাপ নেতা ওয়ালী বিস্তারিত...
বাঙ্গালীরা যথারীতি বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে সর্বাত্বক অহিংস অসহযোগ আন্দোলন করছিল । কিন্তু পাকিস্তানি সামরিক জান্তার কালক্ষেপণ ও চলমান বর্বরতার পরিপ্রেক্ষিতে সামগ্রিক পরিস্থিতি চরম অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে কাটছিল ।সার্বিক পরিস্থিতির
মূলত পহেলা মার্চ থেকেই পুর্ব বাংলার মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিটা নির্দেশ মেনে চলছিল ।একমাত্র সেনা ছাউনিগুলো ছাড়া প্রদেশের সকল সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান অফিস আদালত চলছিল বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ।সর্বত্র উড়তে থাকে বাংলাদেশের
স্বাধীনতার আন্দোলনের আরেকটি ঐতিহাসিক মুহুর্ত । বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষনের পরে পুর্ব বাংলার পুরো দৃশ্যপট পাল্টে যেতে থাকে ।একে একে বাংলার সব সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন রাজনৈতিক ও পেশাজীবী দলগুলো
১৯৭১ সালের এ সময়টিতে যতই দিন যাচ্ছিল ততই বাঙ্গালী জনগন আন্দোলন মুখর হয়ে উঠেছিল । জনগন যেন একমন এক প্রাণ হয়ে উঠেছিল আর তাদের মধ্যমণি হয়ে উঠেছিলেন একজন । তিনি
আজ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ। একটি নিরস্ত্র জাতির মানসিকভাবে সশস্ত্র হয়ে ওঠার এক উজ্জ্বল মুহুর্ত। ১৯৭১ সালের এই দিনে রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু এক ঐতিহাসিক ভাষন দেন। বিশাল জনসভায় তিনি ঘোষনা করেন
অগ্নিঝরা মার্চের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিন । এই উত্তাল সময়ে যতই দিন গড়াচ্ছিল ততই বাংলার জনগন যেন স্বাধীনতার দাবীতে ফুঁসে উঠছিল । জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আবালবৃদ্ধবনিতা সবাই ঘর ছেড়ে রাস্তায়
স্বাধীনতা আন্দোলনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিন । ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে শুরু থেকেই সারা পুর্ব পাকিস্তানের সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ।পাকিস্তানি সামরিক শাসকেরা বুঝে গিয়েছিল যে মুজিবই এখন বাংলার
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD